অনলাইন ডেস্ক
কষ্টে আছে দিন আনা দিন খাওয়া মানুষগুলো। রুটি-রুজির সন্ধানে বাইরে বের হওয়া কষ্ট সাধ্য হয়ে পড়ছে তাদের জন্য। বেলা বাড়ছে, বিপরীতে তাপমাত্রা কমছে। ফলে বাড়ছে শীতের তীব্রতা এদিকে শীতার্ত মানুষের পাশে এখনও দাঁড়াতে দেখা যায়নি স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের। তবে জেলা প্রশাসন থেকে প্রায় ২৫ হাজারের মতো কম্বল চারটি উপজেলায় বিতরণ করা হয়েছে বলে জেলা ত্রাণ অফিস সূত্রে জানা গেছে। এর পাশাপাশি কয়েকটি বেসরকারি সংগঠন কিছু কম্বল বিতরণ করেছে। তবে তা অপর্যাপ্ত।সোমবার (১৫ জানুয়ারি) সকাল ৬ টায় চুয়াডাঙ্গায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১১.০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর সকাল ৯ টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১০.৯ ডিগ্রি এবং বাতাসের আর্দ্রতা ৯৪%। গত শনি ও রোববার দুদিন ধরে ৯.৬ ও ৯.৭ ছিল এ জেলার তাপমাত্রা। সোমবার তাপমাত্রার পারদ সামান্য বেড়েছে।দু-একদিনের মধ্যে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। তারপর তাপমাত্রা কিছুটা বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে চুয়াডাঙ্গা আঞ্চলিক আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার কেন্দ্র।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা