অনলাইন ডেস্ক
তিনি বলেন, ‘একজন অসামান্য বক্তা, সংগঠক ও যোদ্ধা হিসাবে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের মানুষের মন জয় এবং একটি নতুন জাতি গঠনের লক্ষ্য অর্জন করেছিলেন। তিনি এই অঞ্চলের একজন শ্রদ্ধেয় নেতা।’
নেপালের প্রেসিডেন্ট বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী এবং দেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে দশ দিনব্যাপী বিশেষ কর্মসূচির ষষ্ঠ দিনের অনুষ্ঠানে এখানে জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে বক্তব্য রাখছিলেন।
রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অন্যান্যের মধ্যে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন। সম্মানিত অতিথির বক্তব্যে বিদ্যাদেবী বলেন, বঙ্গবন্ধুর বাংলা ভাষার প্রতি গভীর ভালবাসা ও শ্রদ্ধা ছিল এবং তিনি বাংলাদেশের জনগণের সমর্থন নিয়ে বাংলা ভাষার সুরক্ষা ও উন্নয়নের প্রবক্তা ছিলেন।
তিনি বলেন, দুর্বল, নিপীড়িত, দরিদ্র এবং অসহায় মানুষের প্রতি তাঁর মহানুভবতার কথাও আমরা জানতে পেরেছি। একটি নতুন দেশ প্রতিষ্ঠায় বঙ্গবন্ধুর সাহসী নেতৃত্বের কথা উল্লেখ করে বিদ্যা বলেন, তাঁর নিরবচ্ছিন্ন সংগ্রামের ফলে বাংলাদেশের জন্ম হয়। এই নিরবচ্ছিন্ন সংগ্রামের স্বীকৃতি হিসেবে ১৯৬৯ সালে সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ তাঁকে বঙ্গবন্ধু উপাধিতে ভূষিত করে। গোটা বাংলাদেশ এটি গ্রহণ করে।
তিনি বলেন, “স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় বঙ্গবন্ধুর ভূমিকা, অবদান ত্যাগের স্বীকৃতি হিসেবে সারাদেশে তাঁর জন্মশতবার্ষিকী উদযাপিত হতে দেখে আজ আমরা আনন্দিত।”
বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে বাংলাদেশের সরকার ও জনগণকে অভিনন্দন জানিয়ে তিনি বলেন, তরুণ বয়স থেকে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের অগ্রপথিক। তিনি ছিলেন ক্যারিসম্যাটিক নেতা, সুসংগঠক এবং সাহসী ও দৃঢ় সংকল্পবদ্ধ মানুষ।fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা