অনলাইন ডেস্ক
এক পৃষ্ঠার খসড়া প্রস্তাবে ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি এবং গাজায় মানবিক সহায়তা প্রদান ও প্রয়োজনে বেসামরিক নাগরিকদের নিরাপদে সরিয়ে নেওয়ারও আহ্বান জানানো হয়েছে। এতে ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের কথা বলা হলেও সরাসরি হামাসের নাম নেওয়া হয়নি।
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে কোনো প্রস্তাব পাস হতে হলে ১৫ সদস্যের মধ্যে ৯ সদস্যের ভোটের পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, চীন বা রাশিয়াকে ভেটোদানে বিরত থাকতে হয়। তবে ঐতিহ্যগতভাবেই মিত্র ইসরায়েলকে নিরাপত্তা পরিষদের যেকোনো পদক্ষেপ থেকে সুরক্ষা দিয়ে আসছে যুক্তরাষ্ট্র।
গত শনিবার (৭ অক্টোবর) অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকা থেকে ইসরায়েলে নজিরবিহীন হামলা চালায় হামাস। হামাসের হামলায় ইসরায়েলে এক হাজার ৩০০ মানুষ নিহত হয়েছে। এ হামলার পরপর হামাসকে নির্মূলের অঙ্গীকার করে গাজায় পাল্টা বিমান হামলা শুরু করে ইসরায়েল। পাশাপাশি ২৩ লাখ মানুষের গাজায় পূর্ণ অবরোধ আরোপ করে ইসরায়েলি সেনারা। ইসরায়েলের পাল্টা হামলায় এখন পর্যন্ত ২ হাজার ২০০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে আরও প্রায় ১০ হাজার মানুষ।
হামাসের নজিরবিহীন হামলার জবাবে টানা আট দিনের মতো গাজায় বিমান হামলা অব্যাহত রেখেছে ইসরায়েল। এবার সেখানে আরও বড় পরিসরে হামলা চালাতে সেনা জড়ো করেছে দেশটি। এমনকি এলাকা খালি করতে ফিলিস্তিনিদের সময় বেঁধে দিয়েছে ইসরায়েল। এমন পরিস্থিতিতে মুহুর্মুহু বোমা হামলার মধ্যেই উত্তর গাজা ছেড়ে অন্যত্র আশ্রয় গ্রহণ করছে হাজার হাজার ফিলিস্তিনি।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা