অনলাইন ডেস্ক
তদন্ত কমিটির প্রধান আব্দুল ওয়াহাদ বলেন, তিতাস গ্যাসের নিয়ম কানুন না মেনে, অবহিত না করে গ্রাহক তাদের নিজ উদ্যোগে স্থানীয়ভাবে তাদের রাইজারগুলো নরমালভাবে প্লাগ এবং সকেট দিয়ে স্থানান্তর করেছে। এটা ১৯৯৮ সালের ঘটনা। আর আমাদের এই লাইনগুলো ১৯৯৬ সালে দূর্ঘটনাস্থলে নিচে বসানো ছিল, তারা আমাদের নিয়ম না মেনে আমাদের লাইনের নিচে দিয়ে বেইজমেন্ট করেছে। এছাড়া ২০০০ সালে নিয়ম না মেনেই মসজিদের স্থাপন করে। মসজিদটি তৈরি করার সময়ই তারা লাইনগুলোকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে।
বৃহস্পতিবার (১৭ সেপ্টেম্বর) বিকেলে তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কম্পানি লিমিটেডের তদন্ত কমিটি সচিবালয়ে জ্বালানী প্রতিমন্ত্রীর কাছে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়।
গত ৪ সেপ্টেম্বর এশার নামাজের সময় তল্লার মসজিদে বিস্ফোরণের ঘটনায় ৩৭ জন দগ্ধ হন। শেখ হাসিনা বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন ৩১ জন।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা