অনলাইন ডেস্ক
ডে কেয়ার সেন্টারটিতে শিশুদের বিনোদনের জন্য বিভিন্ন ধরনের খেলনা, পড়ার সুযোগ এবং দেওয়ালে স্বরবর্ণ-ব্যঞ্জন বর্ণসহ দেশের ইতিহাস ও ঐতিহ্যনির্ভর নানান ছবি রাখা হয়েছে।
শিশুদের ঘুম ও খাওয়ার সুব্যবস্থাও রয়েছে এই ডে কেয়ার সেন্টারে। শিশুদের সার্বক্ষণিক পরিচর্যার জন্য দুজন কর্মী নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এছাড়া দুজন নারী পুলিশ সদস্য থাকবেন তাদের সহায়তা করার জন্য। পুলিশ লাইনস হাসপাতালের একজন চিকিৎসক এই ডে কেয়ার সেন্টারে সংযুক্ত থাকবেন শিশুদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায়।
পুরো ডে কেয়ার সেন্টারটি সিসি ক্যামেরা আওতায় নিয়ে আসা হয়েছে। যেসব পুলিশ সদস্যদের বাচ্চারা এই ডে কেয়ার সেন্টারে থাকবে তারা ইচ্ছা করলে মোবাইলে সিসিটিভির মাধ্যমে বাচ্চার অবস্থা দেখতে পারবেন।
এ বিষয়ে ফরিদপুর পুলিশ সুপার মো. আলীমুজ্জামান বলেন, বাসায় বাচ্চাদের রেখে যাওয়ার কারণে কর্মক্ষেত্রে বিশেষ করে নারী পুলিশ সদস্যদের নানা সমস্যা হয়। বিভিন্ন সময়ে নারী পুলিশদের সঙ্গে কথা বলে জানতে পেরেছি, এ ধরনের একটি ডে কেয়ার সেন্টার করা হলে তাদের জন্য সুবিধা হয়। নারী পুলিশ সদস্যদের সুবিধার কথা চিন্তা করেই এই ডে কেয়ার সেন্টার করা হয়েছে।
পুলিশের বাচ্চাদের জন্য দেশে এ ধরনের সেন্টার এই প্রথম বলেও জানান এসপি।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা