এমনিতেই কয়েক দিন ধরে রাজধানী অনেকটা ফাঁকা। বন্ধ রয়েছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। গণপরিবহনও অনেকটাই কম। এই অবস্থা আজ আরো প্রকটভাবে দৃশ্যমান।
প্রয়োজনীয় কাজ ছাড়া ব্যক্তিগত যানবাহন নিয়েও কেউ বের হচ্ছেন না। এরপর সেনাবাহিনী মাঠে নামায় মানুষের স্থানান্তর আরো অনেকটা কমে এসেছে। ঢাকার বাইরেও সেনাবাহিনীর টহলে মানুষ অনেকটাই ঘরমুখী।
আজ বৃহস্পতিবার (২৬ মার্চ) থেকে ছুটি ভোগ করছে সরকারি-বেসরকারি অফিসে কর্মরতরা। চলবে ৪ এপ্রিল পর্যন্ত। ২৯ মার্চ থেকে ২ এপ্রিল পর্যন্ত সুপ্রিম কোর্টসহ দেশের সব আদালতে সাধারণ ছুটি।
মানুষের স্থানান্তর বন্ধ রাখতে বাস, ট্রেন, নৌযান, অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, বিপণিবিতান বন্ধ রাখা হয়েছে। তবে প্রয়োজন অনুসারে সংশ্লিষ্ট সরকারি দপ্তর, কাঁচাবাজার, ওষুধের দোকান, হাসপাতাল, ফায়ার সার্ভিসসহ অন্যান্য জরুরি সেবাপ্রতিষ্ঠান খোলা থাকবে। সীমিত পরিসরে প্রতিদিন দুই ঘণ্টা ব্যাংকও খোলা।
তবে গতকালও ঢাকা ছেড়ে গ্রামের বাড়িতে যাওয়ার ভিড় ছিল। সরাসরি বাস চলাচল অনেকটাই বন্ধ থাকায় অনেককেই লোকাল গাড়িতে ঢাকা ছাড়তে দেখা যায়। দূরপাল্লার যানবাহন না পেয়ে রিকশা-ভ্যান, পিকআপ অথবা পায়ে হেঁটেও অনেকে রওনা দেন। গতকাল ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে ৪০ কিলোমিটার যানজট সৃষ্টি হয়।
যদিও ট্রাক, কাভার্ডভ্যান, ওষুধ, জরুরি সেবা, জ্বালানি, পচনশীল পণ্য পরিবহন নিষেধাজ্ঞার বাইরে রয়েছে।
করোনা পরিসংখ্যান এর লাইভ আপডেট দেখুন
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা