অনলাইন ডেস্ক
দেশটির সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে পর্যালোচনা করে রোববার সংবাদ সম্মেলন করে এ ঘোষণা দেন প্রধানমন্ত্রী জুসেপ্পে কন্তে।লকডাউন শিথিলের অংশ হিসেবে দেশটিতে ৪ মে থেকে উৎপাদন শিল্প, নির্মাণ খাত ও পাইকারি দোকান পুনরায় চালুর প্রক্রিয়া শুরু হতে যাচ্ছে।
তবে আপাতত সীমিত আকারে খোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। বিশেষ করে জনসমাগম এড়িয়ে চলতে খাবারের হোম ডেলিভারি আরও বৃদ্ধি করতে চায় সরকার।এ ছাড়া ১৮ মে থেকে বাণিজ্যিক কিছু অংশ, প্রদর্শনী, জাদুঘর, প্রশিক্ষণ টিম, ক্রীড়া ক্ষেত্র এবং গ্রন্থাগার খোলার ঘোষণা করা হয়। ১ জুন থেকে রেস্টুরেন্ট, বার, সেলুন, ম্যাসাজ সেন্টার খোলার ঘোষণা দেয়া হয়।সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী কন্তে এসব কথা জানান।
এ সময় প্রধানমন্ত্রী সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন।প্রধানমন্ত্রী বলেন, সব কিছু নিয়ন্ত্রণের মধ্যে রেখে আমাদের কাজ করে যেতে হবে। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, পরিস্থিতি এখনও পুরোপুরি ভালো না হওয়ায় আগামী সেপ্টেম্বরেও স্কুলগুলো খোলা সম্ভব হচ্ছে না।পাশাপাশি শিথিলের অর্থ এ নয় যে, একজন আরেকজনের বাসায় বেড়াতে যাবেন। মৃতুর হার শূন্যে আনা এখনই সম্ভব নয়, যতদিন পর্যন্ত কোনো ভ্যাকসিন আবিষ্কার না হয়।অন্যদিকে মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে বাস ও রাস্তাসহ প্রতিটি কর্মস্থলে।
প্রসঙ্গত সরকার দেশটির নাগরিকদের জন্য প্রথম থেকে আর্থিক সহযোগিতা দিয়ে আসছে। কর্মহীনদের প্রথম ধাপে ৬০০ ও পরে ৩০০ ইউরো দেন বোনাসের মাধ্যমে। তা ছাড়া বাসা ভাড়ার জন্য ৪০ শতাংশ আর্থিক সহযোগিতা দেয়া হচ্ছে।
fblsk
করোনা পরিসংখ্যান এর লাইভ আপডেট দেখুন
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা