অনলাইন ডেস্ক
তিনি বলেন, এই পদক্ষেপ অন্য দেশের ভূখণ্ডে। আর তাদের এমন পদক্ষেপের কারণেই ইউরোপ মহাদেশে একটি বড় যুদ্ধের সূচনা হতে পারে।
জেলেনস্কি জানিয়েছেন, তিনি আলোচনার জন্য রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। কিন্তু পুতিন এর কোনো জবাব দেননি।
এদিকে ক্রেমলিন বলছেন, ইউক্রেনে রুশপন্থি বিদ্রোহীরা কিয়েভের বিরুদ্ধে মস্কোর কাছে সহায়তা চেয়েছে। রাশিয়ার আক্রমণের আশঙ্কায় ইউতোমধ্যেই জরুরি অবস্থা জারি করেছে ইউক্রেন।
অপরদিকে ইউক্রেন সীমান্তে প্রায় দুই লাখ সেনা মোতায়েন করেছে রাশিয়া। এর আগে সেখানে এক লাখের মতো সেনা ছিল।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কিও রাশিয়ার সেনা বাড়ানোর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, সীমান্তে সেনা মোতায়েন বাড়ানোর পাশাপাশি কয়েক হাজার সামরিক যানও মোতায়েন করা হয়েছে।
বুধবার রাতে টেলিভিশনে দেওয়া এক ভাষণে জেলেনস্কি রাশিয়ার জনগণের উদ্দেশে বলেন, আমাদের কথা শুনুন। ইউক্রেনের মানুষ শান্তি চায়। ইউক্রেন কর্তৃপক্ষ শান্তি চায়।
এমন পরিস্থিতিতে রাশিয়ার আক্রমণ ঠেকাতে ইউক্রেনকে সেনা পাঠিয়ে নয়, আরও অস্ত্র দিয়ে সাহায্য করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা