সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার : ৮ মার্চ আন্তর্জাতিক নারী দিবস উদযাপন উপলক্ষে দেশব্যাপী ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করেছে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষ্যে এ বছরের আন্তর্জাতিক নারী দিবস বিশেষভাবে তাৎপর্যপূর্ণ।
বাংলাদেশে নারী সমাজের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন, নারী অধিকার রক্ষা, নারীর ক্ষমতায়ন ও সমতা সৃষ্টির জন্য দিবসটির গুরুত্ব অপরিসীম। এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য নির্ধারন করা হয়েছে- প্রজন্ম হোক সমতার সকল নারী অধিকার।
দিবসটি উপলক্ষ্যে রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এর বাণীসহ বিশেষ ক্রোড়পত্র প্রকাশ করা হবে। ৮ রবিবার ( ৮মার্চ) সকাল ১০টায় রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আন্তর্জাতিক নারী দিবস উদযাপনের মূল অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকতে সদয় সম্মতি জ্ঞাপন করেছেন। ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে উদ্বোধন অনুষ্ঠান, দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে আলোচনা, সাংস্কৃতিক পরিবেশনা, ডকুমেন্টারি প্রদর্শন ও জাতীয় পর্যায়ে ৫ জন শ্রেষ্ঠ জয়িতাকে সম্মাননা প্রদান করা হবে।
অনুষ্ঠানটি বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বাংলাদেশ বেতারে সরাসরি সম্প্রচার করা হবে। বাংলাদেশে টেলিভিশনসহ অন্যান্য টেলিভিশন ও গণমাধ্যমে টক’শো, বিশেষ নিবন্ধ ও অন্যান্য অনুষ্ঠান পরিবেশিত হবে।
দেশব্যাপী ৮ মার্চ আন্তর্জাতিক নারী দিবস পালনের লক্ষ্যে উপজেলা ও উপজেলা পর্যায়ে র্যালি, আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন করা হবে। বাংলাদেশে নারী উন্নয়নে অসামান্য অগ্রগতি, সমতা সৃষ্টি, বৈষম্য হ্রাস, নারীর ক্ষমতায়ন, বাল্যবিয়ে বন্ধে সচেতনতা বৃদ্ধি, নারীর সুরক্ষা নিশ্চিত করা ও সকল ধরণের সহিংসতা বন্ধে ব্যানার, প্লাকার্ড, ফেস্টুন, স্যুভেনিয়ুর প্রকাশিত ও প্রদর্শিত হবে। আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষ্যে আগামী ১৬ থেকে ১৮ মার্চ দেশজুড়ে তিন দিনব্যাপী ‘নারী উন্নয়ন মেলা’ আয়োজন করা হবে।
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা