অনলাইন ডেস্ক
এদিকে, খুলনা সিটি করপোরেশনের তুলনায় বরিশালে মেয়র পদে জমজমাট লড়াইয়ের আভাস দিচ্ছেন নির্বাচন বিশ্লেষকরা। নির্বাচন পর্যবেক্ষকদের চোখও আজ বরিশাল সিটির ভোটে। জাতীয় নির্বাচনের আগে এ সিটির ভোটের পরিবেশ, গ্রহণযোগ্যতা এবং ফলাফল আগামীর সম্ভাব্য আন্দোলনে নতুন মাত্রা যোগ করতে পারে। সেজন্য শুধু রাজনৈতিক দলই নয়, বিদেশি কূটনীতিকদের চোখও এখন সিটির ভোটে। তারা নির্বাচনী পরিস্থিতি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন। ফলে গাজীপুর সিটি নির্বাচনের পর নিজেদের ইমেজ ধরে রাখতে আজ বরিশালে কঠিন পরীক্ষার মুখোমুখি হচ্ছে নির্বাচন কমিশন। আর নির্বাচন কমিশনও সেই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে সব ধরনের প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে বলে জানিয়েছে।
গাজীপুর সিটি নির্বাচনের চেয়ে খুলনা ও বরিশালের নির্বাচন ভালো হবে মন্তব্য করে নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আহসান হাবিব খান গতকাল লিখিত এক প্রতিক্রিয়ায় বলেছেন, তপশিল ঘোষণার পর থেকেই নির্বাচনে বিধি-বিধান প্রতিপালনে আমাদের অবস্থান কঠোর ছিল। খুলনা ও বরিশাল সিটি নির্বাচনের প্রতিটি পদক্ষেপেই আমরা সুতীক্ষ্ণ নজর রেখে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে সব ধরনের পদক্ষেপ নিয়েছি। ভোটের দিনও আমরা সরাসরি সিসি ক্যামেরায় এ নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করব।
ইসি সূত্র জানায়, জাতীয় নির্বাচনের আগে গাজীপুরে অগ্নিপরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে নির্বাচন কমিশন। এ নির্বাচনে বিরোধী দলের অংশগ্রহণ না থাকলেও নিজেদের অ্যাসিড টেস্টে সফলভাবে উতরে গেল সাংবিধানিক সংস্থাটি। নির্বাচন বিশ্লেষকরাও নির্বাচনকে অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ হয়েছে বলে মত দিয়েছেন। এ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সব ধরনের শঙ্কা মোকাবিলা করে সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে নিজেদের কিছুটা হলেও নির্ভার ভাবছেন সংস্থাটির কর্তারা। এ ভোটে কমিশনের ইমেজ কিছুটা হলেও বেড়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। ফলে স্বস্তিতে রয়েছেন কাজী হাবিবুল আউয়াল কমিশনের সদস্যরা। ইমেজ ধরে রাখতে বাকি চার সিটি করপোরেশন নির্বাচনকেও চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছে কমিশন। এর মধ্যে আজ অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া বরিশাল সিটি নির্বাচনকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়ে দেখা হচ্ছে। কারণ, এসব সিটিতে বিএনপি জোটের প্রার্থী না থাকলেও বরিশালে খানিকটা প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচন হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। ইতোমধ্যেই এ সিটিতে আওয়ামী লীগের প্রার্থীর সঙ্গে ইসলামী আন্দোলনের মেয়র প্রার্থীর মধ্যে লড়াই জমে উঠেছে। ফলে বরিশালের নির্বাচনী ডামাডোলে অনেকটাই আড়ালে ঢাকা পড়েছে আজকের খুলনা সিটির ভোট। এ সিটিতে অনেকটাই একতরফা নির্বাচনের সম্ভাবনা রয়েছে বলে আভাস দিচ্ছেন নির্বাচন পর্যবেক্ষকরা। তবে এ দুই সিটির ভোটে গাজীপুরের ইমেজ ধরে রাখতে তৎপর রয়েছে নির্বাচন কমিশন। সেজন্য ঢাকার নির্বাচন ভবন থেকে এ দুই সিটির ভোট সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে পর্যবেক্ষণ করবে কমিশন।
এর আগে গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচন নিয়ে ব্যাপক শঙ্কা ছিল ভোটার ও বিশ্লেষকদের মধ্যে। বিরোধী দল বিএনপি সিটি নির্বাচন বর্জন করলেও ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী এবং দল থেকে বহিষ্কৃত নেতা ও সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলমের মায়ের মধ্যে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা দেখা দেয়। শুরু থেকেই এ নির্বাচন জমে ওঠে। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে জাহাঙ্গীর আলমকে দল থেকে স্থায়ী বহিষ্কার, দুদকে তলব এবং তার মায়ের নির্বাচনী প্রচারে বাধা ও হামলায় এ নির্বাচন নিয়ে ব্যাপক শঙ্কা তৈরি হয়। নির্বাচন সুষ্ঠু করাকে কমিশনের জন্য চ্যালেঞ্জ হিসেবে উল্লেখ করেন নির্বাচন সংশ্লিষ্টরা। ক্ষমতাসীন দলের নেতা ও মন্ত্রীদের প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা এবং প্রার্থীর আচরণবিধি ভঙ্গ নিয়ে শুরু থেকেই সেখানে বিরক্ত ছিল কমিশন। তাদের একাধিকবার শোকজ, সতর্ক এবং তলবের পরও এ নির্বাচন নিয়ে সহিংসতার আশঙ্কা হচ্ছিল বিভিন্ন মহল থেকে। নির্বাচন কমিশনও ভোট সুষ্ঠু করতে সব ধরনের প্রস্তুতি গ্রহণ করে। শেষ মুহূর্তে জমে ওঠে নির্বাচন। ফলে দেশের মানুষের চোখ ছিল এ নির্বাচনে। ভোটের দিন কেন্দ্র ও বাইরের পরিবেশ ভিন্ন রকম থাকলেও কোনো সহিংসতা ছাড়াই এক নীরব বিপ্লবের মাধ্যমে মেয়র নির্বাচিত হয়ে তাক লাগিয়ে দেন জাহাঙ্গীর আলমের মা জায়েদা খাতুন। সাম্প্রতিক সময়ের মধ্যে এ নির্বাচনকে অবাধ, সুষ্ঠু ও সুন্দর ভোট হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন নির্বাচন সংশ্লিষ্টরা। তারা নির্বাচনটিকে আইনানুগ ও গ্রহণযোগ্য বলেও উল্লেখ করেছেন। এতে কমিশনের ইমেজ খানিকটা হলেও বেড়েছে। ফলে বাকি সিটি নির্বাচনগুলোতেও সেই ইমেজ ধরে রাখতে চায় তারা।
নির্বাচন কমিশন সূত্র জানায়, জাতীয় নির্বাচনের ঠিক আগ মুহূর্তে এসব নির্বাচন নিয়ে যাতে কোনো ধরনের বিতর্কের মুখে পড়তে না হয়, সে ব্যাপারে বেশ সতর্ক কমিশন। ফলে সিটি নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য করা নিয়ে বেশ তৎপর ইসির কর্মকর্তারা। তাদের মতে, এ নির্বাচনকে কেন্দ্র করেই আগামীতে রাজনীতির মাঠের পরিস্থিতি নির্ধারিত হতে পারে। নির্বাচন নিয়ে কোনো ধরনের অনিয়ম উঠলে তা লুফে নিতে পারে নির্বাচন কমিশন ও সরকারবিরোধীরা। এতে নির্বাচন কমিশনের সক্ষমতার বিষয়ে প্রশ্ন তুলে দেশ-বিদেশে নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে চলমান আন্দোলন আরও জোরদার হতে পারে। আস্থা ও গ্রহণযোগ্য হারাতে পারে নির্বাচন কমিশন, যা জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে বিঘ্ন সৃষ্টি করতে পারে। ফলে জাতীয় নির্বাচনের আগে এই ভোটকে কেন্দ্র করে যাতে কোনো ধরনের বিতর্ক সৃষ্টি না হয় সেজন্য সব ধরনের চেষ্টা করা হচ্ছে ইসির তরফ থেকে। গাজীপুরের ইমেজ ধরে রাখতে এবার তারা বাকি চার সিটিতে মনোযোগ দিয়েছে। এর মধ্যে বরিশালে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতার আভাস থাকায় এ সিটিকে বেশ গুরুত্ব সহকারে দেখা হচ্ছে।
নির্বাচন সংশ্লিষ্টদের মতে, বরিশাল ইসলামী আন্দোলন তথা চরমোনাই পীরের ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত। তার ওপর মেয়র প্রার্থী হয়েছেন মরহুম পীরের ছেলে এবং দলের কেন্দ্রীয় জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম। অন্যদিকে বঙ্গবন্ধুর আত্মীয় ও আওয়ামী লীগের হেভিওয়েট প্রার্থী আবুল খায়ের আবদুল্লাহ খোকনকে নিয়ে শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত স্থানীয়ভাবে বিভক্তি রয়ে গেছে। তার ভাতিজা ও সদ্য সাবেক মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহর কর্মী-সমর্থকরা অন্তরালে শেষ পর্যন্ত তার বিরুদ্ধে অটল অবস্থানে রয়েছে বলে মাঠপর্যায়ের তথ্য বলছে। এ ছাড়া সরকারবিরোধী মতের ভোটাররাও নৌকার বিরুদ্ধে একাট্টা হয়ে শেষ পর্যন্ত শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী হাতপাখাকে বেছে নিতে পারে। সেজন্য শেষ মুহূর্তে এ নির্বাচন জমে উঠেছে। ফলে এ নির্বাচনে যদি কোনো রকম কারচুপি বা প্রভাব বিস্তারসহ কোনো অভিযোগ ওঠে, তবে তা নিয়ে কমিশন নতুন করে প্রশ্নবিদ্ধ হতে পারে। এতে দেশ-বিদেশে ইমেজ সংকটে পড়তে পারে কমিশন; কিন্তু আউয়াল কমিশন সেটি কোনোভাবেই হতে দিতে চায় না। বরিশালে আওয়ামী লীগ ও ইসলামী আন্দোলন ছাড়াও জাকের পার্টির প্রার্থী মিজানুর রহমান বাচ্চু (গোলাপ), স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী আলী হোসেন (হরিণ), কামরুল আহসান রুপন (টেবিল ঘড়ি) ও আসাদুজ্জামান (হাতি) মেয়র পদে লড়ছেন।
অন্যদিকে খুলনায় এমনিতেই নৌকার প্রার্থী তালুকদার আব্দুল খালেকের জনপ্রিয়তা রয়েছে। বিএনপি না থাকলেও সেখানে বরিশালের হাতপাখার মতো কোনো শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বীও মাঠে নেই। ফলে সেখানে অনেকটাই একতরফা ভোটের সম্ভাবনা রয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। সেজন্য এ নির্বাচনের প্রতি খুব একটা আগ্রহ নেই পর্যবেক্ষকদেরও। এরপরও সেখানে অবাধ ও সুষ্ঠু ভোট করতে বদ্ধপরিকর ইসি। আওয়ামী লীগের তালুকদার আব্দুল খালেক (নৌকা) ছাড়াও জাপার শফিকুল ইসলাম মধু (লাঙ্গল), ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মো. আব্দুল আউয়াল (হাতপাখা), স্বতন্ত্রপ্রার্থী এস এম শফিকুর রহমান মুশফিক (দেয়াল ঘড়ি) ও জাকের পার্টির এস এম সাব্বির হোসেন (গোলাপ ফুল) প্রতীক নিয়ে মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
কমিশনের উচ্চ পদস্থ একজন কর্মকর্তা জানান, গাজীপুরের ভোট সুষ্ঠু করতে সব প্রস্তুতিই ছিল কমিশনের। তবে নির্বাচনের ঠিক আগমুহূর্তে যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নীতি ঘোষণায় এ প্রস্তুতি আরও জোরালো হয়। ওই নির্বাচন নিয়ে কোনো ধরনের বিতর্ক না ওঠায় সবাই স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলছে। কমিশন সেই ইমেজ নষ্ট হতে দিতে চায় না। সেজন্য বাকি সিটিগুলোতেও তৎপর থাকবে কমিশন।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে নির্বিাচন কমিশনের অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ কালবেলাকে বলেন, কমিশনের জন্য সব নির্বাচনই গুরুত্বপূর্ণ। সুষ্ঠু ভোটের জন্য কমিশনের আন্তরিকতার কোনো কমতি নেই। গাজীপুরে কোনো ধরনের সহিংসতা ছাড়া ভোট শেষ হওয়ায় সবাই খুশি। বাকি নির্বাচনগুলোও যাতে সবার কাছে গ্রহণযোগ্য হয় সে ব্যাপারে কমিশন তৎপর।
সুশাসনের জন্য নাগরিক-সুজন সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ‘গাজীপুরে বড় দুই প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন একই দল সমর্থিত। সেখানে বিরোধীরা ছিল না। আর একই দলের প্রার্থী থাকায় প্রশাসনও তেমন কোনো হস্তক্ষেপ করেনি। সেজন্য এ নির্বাচন শান্তিপূর্ণ হলেও তার গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। বাকি সিটিগুলোতেও একই অবস্থা। তবে এর মধ্যে বরিশালে কিছুটা প্রতিদ্বন্দ্বিতার আভাস রয়েছে। এসব ভোট সুষ্ঠু হলে গাজীপুরের ইমেজ কিছুটা হলেও ধরে রাখতে পারবে কমিশন। তবে সেটি জাতীয় নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করার বার্তা দেয় না।
কেন্দ্রে কেন্দ্রে নির্বাচনী সরঞ্জাম, প্রস্তুত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী : গতকাল রোববার সকাল থেকেই বরিশাল নগরের জেলা শিল্পকলা একাডেমি থেকে ভোটকেন্দ্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের কাছে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে নির্বাচনী সরঞ্জাম বুঝিয়ে দেওয়ার কাজ শুরু হয়। বিসিসি নির্বাচনের রিটার্নিং অফিসার মো. হুমায়ুন কবির জানান, ১২৬টি কেন্দ্রের ৮৯৪টি বুথের জন্য দেড় হাজার ইভিএমসহ নির্বাচনী সরঞ্জাম প্রিসাইডিং অফিসারদের কাছে বুঝিয়ে দেওয়া হয়। এ ছাড়া ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তা নিশ্চিতে প্রায় ১ হাজার ২০০ সিসি ক্যামেরা বসানো হয়েছে।
গোটা নির্বাচনী এলাকাকে নিরাপত্তার চাদরে ঢেকে ফেলতে সাড়ে ৪ হাজার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হবে বলে জানিয়েছেন পুলিশ কমিশনার মো. সাইফুল ইসলাম। প্রতি কেন্দ্রে ১২ জন করে আনসার সদস্য মিলিয়ে ১ হাজার ৫১২ জন আনসার সদস্য কেন্দ্রে দায়িত্ব পালন করবে বলে জানানো হয়েছে। এ ছাড়া র্যাবের ১৬টি টিম স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে কাজ করছে। পাশাপাশি ১০ প্লাটুন বিজিবি, ৩০ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও ১০ জন জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট দায়িত্ব পালন করছেন বলে জানিয়েছেন জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. জাহাঙ্গীর হোসেন।
অন্যদিকে সকাল সাড়ে ১১টায় খুলনা বিভাগীয় মহিলা ক্রীড়া কমপ্লেক্স থেকে খুলনা সিটি নির্বাচনের ভোটকেন্দ্রের প্রিসাইডিং কর্মকর্তার কাছে নির্বাচনী সরঞ্জাম হস্তান্তর করা হয়। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে নগরে টহল দিচ্ছে বিজিবির ১১ প্লাটুন সদস্য। নির্বাচনের দিন ভোটকেন্দ্র ও নগরের নিরাপত্তায় দায়িত্ব পালন করবে পুলিশ, র্যাব, বিজিবি, আনসারসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কয়েক হাজার সদস্য। নির্বাচনী মাঠে থাকবেন ৪৪ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও ১০ জন জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট। ভোট গ্রহণের দায়িত্বে থাকবেন ৫ হাজার ৭৬০ জন কর্মকর্তা। ভোটকেন্দ্রগুলোতে স্থাপন করা হয়েছে ২ হাজার ৩০০টি সিসিটিভি ক্যামেরা।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা