অনলাইন ডেস্ক
আদালত বলেছেন, আইনে (মানি লন্ড্রারিং প্রতিরোধ আইন,২০১২) সাজার পরিমাণ অনেক কম। এ ধরনের গুরুতর অপরাধের জন্য আইনে যাবজ্জীবন সাজার বিধান রাখার দরকার ছিলো। লঘুদণ্ড দিয়ে অর্থ পাচারের মত দুর্নীতির অপরাধ রোধ করা যাবে না। প্রয়োজনে আইন সংশোধন করে সাজার পরিমান বাড়ানোর বিষয়টি বিবেচনায় নিতে হবে।
বিসমিল্লাহ গ্রুপের বিরুদ্ধে করা অর্থ পাচারের অভিযোগের মামলার আসামি জনতা ব্যাংক এলিফ্যান্ট রোড শাখার সাবেক জ্যেষ্ঠ নির্বাহী কর্মকর্তা এসএম শোয়েব উল কবিরের জামিন আবেদনের ওপর শুনানিকালে আদালত এসব কথা বলেন।
অর্থ পাচারের অভিযোগ প্রমানিত হলে সর্বোচ্চ সাজা হিসেবে আইনে ১২ বছরের কারাদণ্ডের বিধান রয়েছে। এটা জানার পরই আদালত উল্লেখিত কথা বলেন।
উল্লেখ্য,পনেরো কোটি টাকার বেশি অর্থ পাচারের অভিযোগে ২০১৩ সালের ৩ নভেম্বর রাজধানীর নিউমার্কেট থানায় মামলা হয়। এ মামলায় ২০১৮ সালের ৯ সেপ্টেম্বর ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০ বিসমিল্লাহ গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) খাজা সোলেমান আনোয়ার চৌধুরী, তার স্ত্রী ও গ্রুপের চেয়ারম্যান নওরীন হাবিবসহ নয়জনকে ১০ বছর করে সশ্রম কারাদন্ড দেয়। একইসঙ্গে তাদের ৩০ কোটি ৬৭ লাখ টাকার অর্থদন্ড দেয়া হয়।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা