অনলাইন ডেস্ক
পর পর দুটি জাল চেকের মাধ্যমে এই বিপুল অর্থ হাতিয়ে নেয়া হয়েছে বলে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ভারতের গণমাধ্যম এনডিটিভি।
জালিয়াতি ধরা পড়লেও এখন পর্যন্ত অভিযুক্তকে অযোধ্যা পুলিশ গ্রেফতার করতে পারেনি।
এ ঘটনায় মামলা করেছেন ট্রাস্টের সেক্রেটারি চম্পত রায়।
এনডিটিভি জানায়, পর পর দুটি চেকের মাধ্যমে এই অর্থ তুলে নেয় জালিয়াতি চক্রটি। এর পর তৃতীয় আরেকটি চেক দিয়ে টাকা তুলতে গেলে বিষয়টি ধরা পড়ে।
রাম জন্মভূমি তীর্থ ক্ষেত্র ট্রাস্টের সেক্রেটারি চম্পত রায়ের বরাত দিয়ে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা অযোধ্যা সার্কেলের পুলিশ রাজেশ কুমার রায় বৃহস্পতিবার এনডিটিভিকে জানান, পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাংকের লখনউ শাখা থেকে আড়াই লাখ ও সাড়ে তিন লাখ রুপির দুটি আলাদা জাল চেক ব্যবহার করে এই অর্থ তুলে নেয়া হয়। এর পর আরেকটি জাল চেকের মাধ্যমে বারোদা ব্যাংক থেকে ৯ লাখ ৮৬ হাজার রুপি তুলতে গেলে ৯ সেপ্টেম্বর ব্যাংক কর্তৃপক্ষ তা যাচাইয়ের জন্য চম্পত রায়কে জানান। চম্পত রায় চেকবই খুঁজে দেখেন ওই একই নম্বরের আসল চেক তিনটি বইতে রয়েছে।
প্রসঙ্গত ২০১৯ সালে এক ঐতিহাসিক রায়ে বাবরি মসজিদের স্থানে রামমন্দির নির্মাণের অনুমতি দেন ভারতের সর্বোচ্চ আদালত। আর মুসলমানদের মসজিদ নির্মাণে অন্য যে কোনো স্থানে জমি বরাদ্দ দেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়। মন্দির নির্মাণকাজ তদারকির জন্য শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থ ক্ষেত্র ট্রাস্ট গঠনেরও নির্দেশ দেয়া হয়।
ওই আদেশের পর গত ২০ আগস্ট ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভূমি পূজার মধ্য দিয়ে রামমন্দির নির্মাণকাজ শুরু হয়েছে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা